আমি অন্যায় আচরণের শিকার: রোজিনা ইসলাম
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ওপর করা প্রতিবেদনের জন্যই রোজিনা ইসলামের সঙ্গে অন্যায় আচরণ করা হয়েছে। প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রোজিনা ইসলাম নিজেই এ মন্তব্য করেছেন।
আদালত তার রিমান্ডের আবেদন নাকচ করে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দিয়েছেন। সকালে পুলিশ তাকে কারাগারে নিয়ে যাবার সময় রোজিনা ইসলাম এ মন্তব্য করেন।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে রোজিনা ইসলামকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে নেওয়া হয়। বিচারক তার রিমান্ড আবেদন নামঞ্জুর করেন। এ বিষয়ে আগামী বৃহস্পতিবার জামিন শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
গুরুত্বপূর্ণ সরকারি নথি চুরির চেষ্টা এবং মোবাইলে ছবি তোলার অভিযোগ আনা হয় রোজিনা ইসলামের বিরুদ্ধে।
গতকাল সোমবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে তাকে পাঁচ ঘণ্টার বেশি সময় আটকে রেখে হেনস্তা করা হয়। এরপর সেখান থেকে তাকে শাহবাগ থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। রাত পৌনে ১২টার দিকে পুলিশ জানায়, রোজিনা ইসলামের বিরুদ্ধে অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টে মামলা হয়েছে; দণ্ডবিধির ৩৭৯ ও ৪১১ ধারায় এবং অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টের ৩ ও ৫ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলার বাদী স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের উপসচিব শিব্বির আহমেদ ওসমানী।