এনআইডি ইস্যুর ক্ষমতা পাচ্ছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, মন্ত্রিসভায় অনুমোদন
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন, ২০২৩ এর চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা কমিটি। এই আইন পাস হলে বাংলাদেশের নাগরিকদের এনআইডি জারির কর্তৃপক্ষ হবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ। এই বিভাগ একটি নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ সৃষ্টি করবে। নির্বাচন কমিশন শুধুমাত্র ভোটার তালিকা প্রণয়ন ও হালনাগাদ করবে।
আজ সোমবার (১২ জুন) মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকের পর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
সচিব বলেন, খসড়া এ আইনের আওতায়, শিশুর জন্মের পরপরই নিবন্ধন নিতে হবে। এই নিবন্ধন নম্বরটি পরে জাতীয় পরিচয় নম্বর হিসাবে গণ্য হবে। এটি হবে ইউনিক আইডি। ১৮ বছর বয়স হওয়ার পরে এই নম্বরের ভিত্তিতেই নাগরিকরা ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবেন।
মাহবুব হোসেন আরো জানান যে, বর্তমানে নাগরিকদের যে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর রয়েছে, সেগুলোও চলমান থাকবে। আর যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র হয়নি, তাদের নতুন আইনের আওতায় নিবন্ধন নিতে হবে। তবে আইন কার্যকরের আগপর্যন্ত বর্তমান পদ্ধতিতেই নিবন্ধন কার্যক্রম চলবে। এই আইনটি জাতীয় সংসদে পাস হলেই কার্যকর হবে না। সরকার ঘোষণা দেওয়ার পর কার্যকর হবে।
এছাড়া মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে আরও সাতটি আইনের চূড়ান্ত ও নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব।
আর যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র হয়নি, তাদের নতুন আইনের আওতায় নিবন্ধন নিবে। তবে আইন কার্যকরের আগ পর্যন্ত বর্তমান পদ্ধতিতেই নিবন্ধন কার্যক্রম চলবে। এই আইনটি জাতীয় সংসদে পাস হলেই কার্যকর হবে না। সরকার ঘোষণা দেওয়ার পরে কার্যকর হবে।
এ ছাড়া, মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে আরও সাতটি আইনের চুড়ান্ত ও নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব।