সিপিডিএল রুবিকন সিটি: ঢাকার বুকে গড়ে উঠছে ছোট্ট এক সবুজ শহর
দেশের প্রথম আদমশুমারিতে ঢাকা শহরের জনসংখ্যা ছিল মাত্র ১৬ লাখ। ষষ্ঠ আদমশুমারির তথ্য অনুসারে, সে সংখ্যা এখন এক কোটি দুই লাখ। যদিও এই শহরটিতে বসবাসকারির সংখ্যা দুই কোটির বেশি বলে মনে করা হয়।
ঢাকা শহরে খেলার মাঠ আছে হাতেগোনা, সাঁতার শেখাতে ছেলে মেয়েদের নিয়ে যেতে হয় পাঁচ তারকা হোটেল কিংবা ক্লাবে, নেই প্রকৃতির নির্মল পরিবেশে খুব একটা নিরাপদ হাঁটার জায়গা। এমন বাস্তবতায় রাজধানীর নগর জীবনে অভ্যস্ত ও রুচিশীল গ্রাহকদের কথা মাথায় রেখে বারিধারা জে ব্লকের সন্নিকটে পূর্ব ভাটারায় আবাসন প্রতিষ্ঠান সিপিডিএল তৈরি করছে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন কন্ডোমিনিয়াম প্রকল্প 'রুবিকন সিটি'।
সেখানে ৫৩ কাঠা জমিতে ৩টি ভবনে ১৫০ ফ্ল্যাট নির্মাণ করছে প্রতিষ্ঠানটি। পুরো প্রকল্পে সকল সুবিধার জন্য বরাদ্দ থাকছে ৪৫ হাজার ৫৭৮ বর্গফুটের বিশাল জায়গা। সেখানে সাড়ে চার হাজার বর্গফুটের সোশ্যাল এরিয়া, হেলথ এক্টিভিটির জন্য ৭৭৫ বর্গফুট এবং খেলাধুলা ও বিনোদোনের জন্য তিন হাজার ৭৮০ বর্গফুটসহ সকল সাধারণ সুবিধাবলির জন্য ৩৬ হাজার ৫২৩ বর্গফুট জায়গাকে গড়ে তোলা হবে বিশেষভাবে।
কন্ডোমিনিয়াম একটি সুখী জীবনধারার ধারণা। যেখানে সবাই সম্মিলিতভাবে সকল সুযোগ-সুবিধাসমূহ ব্যবহার করেন। সব বয়সী নারী-পুরুষ ও শিশুদের জন্য তাদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপনা থাকে। আবাসন প্রকল্পটিকে ১৫০টি পরিবারের জন্য হ্যাপি কন্ডোমিনিয়াম হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে। 'সেরেনিটি', 'হারমোনি', ও 'অ্যামিটি' নামক তিনটি ভবনের নকশা করেছেন প্রখ্যাত স্থপতি আবু সাঈদ মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম।
এক হাজার ১৩০, এক হাজার ৪০০ ও এক হাজার ৪৮০ বর্গফুটের কন্ডো ইউনিটে অত্যাধুনিক জীবনধারা নিশ্চিত করতে থাকছে নানান সুবিধা। গ্র্যান্ড এন্ট্রি ও রিসেপশন, ওয়েটিং লাউঞ্জ, লাইব্রেরী, নামাজের স্থান, ইকুইপড জিম, ইনডোর এবং আউটডোর প্লে জোন, ব্যাডমিন্টন কোর্ট ও বাস্কেটবল হুপ, ক্লাব হাউজ, রুফটপ বিবিকিউ জোন, হাঁটার জন্য গ্রিন ল্যান্ডস্কেপ, সামাজিক এবং ব্যক্তিগত প্রোগ্রামের জন্য মাল্টিপারপাস কমিউনিটি হল, কো-ওয়ার্কিং স্পেস এবং সিনিয়রস লাউঞ্জ সহ ১৫টির বেশী সুবিধা থাকছে এখানে। সব মিলিয়ে ঢাকার বুকে গড়ে উঠতে যাচ্ছে স্বপ্নীল এক সবুজ নিবাস।
এই কন্ডোমিনিয়ামের বাসিন্দারা কেবল এসব সুবিধাই গ্রহণ করবেন না বরং শহরের একঘেয়ে ব্যস্ত জীবন থেকে একটি আনন্দদায়ক ও নিরাপদ জীবনযাত্রা উপহার পাবেন। প্রতিটি অ্যাপার্টমেন্টে বিভিন্ন আকারের প্রশস্ত কক্ষ নিয়ে সাজানো হয়েছে আলাদা পরিকল্পনা। পর্যাপ্ত প্রাকৃতিক আলো, ফুরফুরে বাতাস আর সবুজের সমারোহে প্রতিটি ফ্ল্যাট হয়ে উঠবে স্বস্তি আর ভালোবাসার একেকটি আশ্রয়স্থল।
প্রকল্পের কাছাকাছি দুরুত্বে থাকছে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, ব্যাংক, অফিস, রেস্তোরাঁ, হাসপাতাল, পুলিশ স্টেশন, শপিং মল, সুপার শপসহ নাগরিক জীবনের প্রয়োজনীয় সব সুবিধা।
রাজধানীর বুকে কন্ডোমিনিয়াম সুবিধার বিভিন্ন দিক তুলে ধরে সিপিডিএলের প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার ইফতেখার হোসেন বলেন, 'একটা সময় বিকেল হলেই শিশুরা চলে যেত বাড়ির পাশের মাঠে। ক্রিকেট, ফুটবলসহ বিভিন্ন খেলায় মত্ত থাকত তারা। এখন শিশুদের দিন কাটে কম্পিউটার ও স্মার্টফোনে গেম খেলে। অধিকাংশ শিশুরা তো খেলারই সুযোগ পাচ্ছে না।
'ফলে তাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এই নিয়ে অভিভাবকগণ ও দারুণ দুশ্চিন্তাগ্রস্থ। তাই রুবিকন সিটিতে শিশু-কিশোরদের খেলাধুলার পরিকল্পিত স্থান থাকছে। থাকবে বাস্কেটবল ফিল্ডসহ ইনডোর-আউটডোরে খেলার বিস্তৃত পরিসর।
'এছাড়া প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য থাকছে ইনডোর ইকুইপম্যান্ট জিম, নামাজের স্থান, গ্রিন ল্যান্ডস্কেপ, কো-ওয়ার্কিং স্পেস ও গ্রাউন্ড এন্ড রুফটপে অবসর কাটানোর সুবিধা।'
ঢাকার নতুন গ্রোথ জোনে স্বপ্নের আবাসন
ঢাকার নগরায়ণের ইতিহাস অনেক পুরনো। ১৮৬৪ সালে পৌরসভায় পরিণত হওয়ার পর ব্রিটিশ শাসকরা ঢাকার পরিষেবা খাতে বিনিয়োগ এবং প্রশাসনিক অবকাঠামো নির্মাণে মনোযোগ দেয়। ১৯১৭ সালে ব্রিটিশ নগর পরিকল্পনাবিদ স্যার প্যাট্রিক গেডেসের নেতৃত্বে ঢাকার জন্য প্রথম ভৌত পরিকল্পনা প্রস্তুতের কমিশন গঠন করা হয়। ওই সময়ের ঢাকা টাউন প্ল্যানিং প্রতিবেদনটি ছিল ভবিষ্যৎ মহাপরিকল্পনার একটি ধারণাপত্র। তবে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত ঢাকার সম্প্রসারণ ঘটেছে স্বতঃস্ফূর্তভাবে।
দেশভাগের পর ক্রমবর্ধমান ঢাকা শহরের মৌলিক স্থানিক কাঠামো তৈরি করতে প্রধান সড়ক, রেললাইন এবং ভূমি ব্যবহারের অঞ্চলগুলো চিহ্নিত করা হয়েছিল। ঢাকার নগরায়নের টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে ধরা হয় ১৯৯০-এর দশককে। জাতিসংঘের হিসাব অনুযায়ী ১৯০৭ সালে ঢাকায় কলকাতার এক-দশমাংশ লোক বাস করতেন; ১৯৮০ সালে ঢাকার জনসংখ্যা কলকাতার জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ বলে হিসাব করা হয়। ২০০৫ সালে ঢাকার লোকসংখ্যা কলকাতার লোকসংখ্যা অতিক্রম করে যায়। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী, ঢাকা শহরে ১ কোটি ২ লাখের বেশি মানুষ বসবাস করে। তবে ধারণা করা হয় এ সংখ্যা ২ কোটির কাছাকাছি।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর সাসটেইনেবল, হেলদি অ্যান্ড লার্নিং সিটিস অ্যান্ড নেইবারহুডস তাদের এক গবেষণা বলছে, ১৯৯১ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ঢাকার মূল শহরের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৮ শতাংশ হারে। শহর উপকণ্ঠে প্রবৃদ্ধির হার ৪৩ শতাংশ। ১৯৯১ সালে ঢাকার উপকণ্ঠের আয়তন ছিল ১১৬ বর্গকিলোমিটার, ২০১৯ সালে হয়েছে ২৩৪ বর্গকিলোমিটার। শিগগিরই ঢাকার উপকণ্ঠের পরিমাণ মূল শহরের আয়তনকেও ছাড়িয়ে যাবে বলে গবেষণায় ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে।
এ বিষয়টিকে চিহ্নিত করে ঢাকাকে পরিকল্পিতভাবে পূর্ব দিকে সম্প্রসারণের সুপারিশ করে বিশ্ব ব্যাংক। 'টুয়ার্ডস গ্রেট ঢাকা' শীর্ষক এক প্রতিবেদনে বিশ্ব ব্যাংকের পক্ষ থেকে জানানো হয়, জলাবদ্ধতা, যানজট ও বিশৃঙ্খলা – এই তিনটি সমস্যা থেকে ঢাকাকে রক্ষায় একমাত্র সমাধান 'পুবমুখী সম্প্রসারণ'। এই উন্নয়ন কৌশলের অংশ হিসেবে সরকার পূর্বাচলকে পরিকল্পিতভাবে গড়ে তোলায় হাত দেয়। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বর্তমানে বালু নদীর পশ্চিম পাড়ে গড়ে উঠছে নতুন ঢাকা।
ঢাকা কূটনৈতিক অঞ্চলের পাশে এবং গুলশান-২ থেকে মাত্র আধ কিলোমিটার দুরের ১০০ ফিট মাদানী অ্যাভিনিউ ও আশপাশের এলাকাকে বলা হচ্ছে রাজধানী ঢাকার নতুন গ্রোথ জোন। উত্তর ঢাকার এই এলাকাটিকে ইতোমধ্যেই গুলশান-৩ নামকরণের প্রস্তাব করা হয়েছে।
পূর্বাচল থেকে নুতন বাজার, গুলশান, বনানী, বারিধারা, বাড্ডা এবং প্রগতি সরণি, রামপুরা এবং মহাখালী পর্যন্ত অন্যতম প্রধান সংযোগ সড়ক হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে ফিট মাদানী অ্যাভিনিউ। এ এলাকায় ব্যাংক, বীমা, আর্থিক ও কর্পোরেট অফিসসহ হাজার-হাজার সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। অবাসন সংকটের কারণে যেখানকার প্রায় দশ লাখ মানুষকে ঢাকার বিভিন্ন দূরবর্তী স্থান থেকে নিয়মিত যাতায়াত করতে হয়।
তাই কৌশলগতভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ এই এলাকাটিতে অত্যাধুনিক আবাসন প্রকল্পের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে।
যোগাযোগ সুবিধার দিক থেকে সিপিডিএল 'রুবিকন সিটি' একটি গুরুত্বপুর্ণ জায়গায় অবস্থান করছে। প্রকল্পটি থেকে হাঁটা দুরত্বেই প্রস্তাবিত ভাটারা এবং নতুন বাজার মেট্রো রেল স্টেশনের অবস্থান। এছাড়াও বিভিন্ন গণপরিবহন কিংবা ব্যাক্তিগত যানে সহজেই ভ্রমণ করা যাবে গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জসহ ঢাকার সর্বত্র।
রুবিকন সিটি'র এক কিলোমিটারের মধ্যেই রয়েছে গুলশান-২, বারিধারা, ভাটারা থানা ও মার্কিন দূতাবাসসহ কূটনৈতিক জোন এবং বিভিন্ন দূতাবাসের অবস্থান। দুই থেকে তিন কিলোমিটারের মধ্যে বনানী, বসুন্ধরা, বাড্ডা লিংক রোড ও দেশের প্রথম ১২ লেনের ৩০০ ফিট পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে।
কেন বিনিয়োগ করবেন
মানুষের মৌলিক চাহিদার অন্যতম প্রধান হলো আবাসন খাত। ঢাকায় বছরে ৬ লাখ মানুষ যুক্ত হচ্ছে। মানুষ অনুপাতে আবাসনের চাহিদার হিসাব মেলালে বছরে ১ লাখ ২০ হাজার অ্যাপার্টমেন্টের চাহিদা রয়েছে। একই সঙ্গে বাড়ছে পরিবেশবান্ধব আবাসনের চাহিদা। নগরজীবনে মধ্যবিত্তের এ স্বাভাবিক স্বপ্নকে ভিত্তি করেই হাউজিং খাত আজ এক বিকশিত শিল্পে রূপ নিয়েছে।
এছাড়াও বিভিন্ন রিপোর্ট ও তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালের তুলনায় ২০২২ সালে রাজধানীতে বর্গফুটপ্রতি ফ্ল্যাটের দাম সবচেয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে ৩০ দশমিক ১০ শতাংশ। এ তথ্যে চোখ রাখলেই স্বাভাবিক ভাবেই অনুমান করা যায় আগামীর গ্রোথ জোন পূর্ব ঢাকায় আগামী পাঁচ বছরে ফ্ল্যাটের দাম হবে তিনগুনেরও বেশি।
তাই ঢাকার ভবিষ্যত প্রাণকেন্দ্রে বিনিয়োগের শ্রেষ্ঠ সময় এখনই। হাই রিটার্ন, প্রপার্টিজ বিনয়োগ সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞ পরামর্শ এবং সহজ পেমেন্ট সুবিধায় এই প্রকল্পটি আগামীতে ব্যবসায়িকভাবে যেমন মূল্যবান হয়ে উঠবে, তেমনি পরিবার নিয়ে বসবাসের জন্য হয়ে উঠবে পছন্দনীয় ঠিকানা।
আবাসনে আস্থা ও নির্ভরতার নাম 'সিপিডিএল'
'উইথ কোয়ালিটি ইন টাইম' মূলমন্ত্র নিয়ে শুরু থেকেই পদ্ধতিগত নির্মাণ, নিরবচ্ছিন্ন সময়ানুবর্তিতা, কঠোর মান নিয়ন্ত্রণ এবং 'ইনোভেটিভ সলিউশন'-এর মাধ্যমে গ্রাহকসেবা দিয়ে আসছে আবাসন খাতের অন্যতম সফল প্রতিষ্ঠান সিপিডিএল।
গুণগত মান বজায় রেখে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই প্রকল্প হস্তান্তর করার মাধ্যমে গ্রাহকদের আস্থা ও নির্ভরতার প্রতীক হয়ে উঠেছে প্রতিষ্ঠানটি। দীর্ঘ প্রায় দুই দশক ধরে আবাসন খাতে অর্জিত অভিজ্ঞতা, দক্ষতা ও গ্রহণযোগ্যতা পুঁজি করে নির্মাণপ্রক্রিয়া শুরু করেছে রাজধানী ঢাকায় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ লোকেশনে।
আবাসন খাতে সব সময় নতুন নতুন কনসেপ্টে ভিন্নধারার সমাধানের পরিচয় করায় বেশ জনপ্রিয় সিপিডিএল। একটি ফ্ল্যাটকে বর্গফুটের গাণিতিক আবদ্ধতা থেকে মুক্ত করে পরিপূর্ণ লাইফস্টাইলে সম্প্রসারিত করার কাজে সিপিডিএল বরাবরই সিদ্ধহস্ত। স্টারক্লাস কন্ডোমিনিয়াম হতে সিকিউরড কমিউনিটি লিভিং কিংবা গেইটেড কমিউনিটি, অথবা ফুল ফার্নিশড স্টুডিও অফিস বা সেকেন্ড হোমের মতো গ্রাহক-সমাদৃত কনসেপ্টগুলোর সঙ্গে চট্টগ্রামবাসীকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে তারা। শুধু তা-ই নয়, ওয়ান সিটি টু টাউন কনসেপ্টের আদলে আনোয়ারাতে চট্টগ্রামের প্রথম স্যাটেলাইট সিটিও নির্মাণ করছে সিপিডিএল।
সাধারণত বেসিক প্রকল্প নির্মাণের বাইরে এসে সিপিডিএল 'সোশ্যাল হ্যাপিনেস'-এর সংযুক্তি ঘটায়। প্রকল্প-সংশ্লিষ্ট এলাকার পরিবেশ ও প্রতিবেশ ঢেলে সাজানোর পাশাপাশি উন্নয়ন ঘটায় পুরো এলাকার মানুষের জীবনমানের। 'নান্দনিক চট্টগ্রাম' প্রকল্পের আওতায় জামালখান সবুজায়ন কিংবা সবুজ ঐতিহ্যে অনন্য দেবপাহাড়ের মতো অনেক উদাহরণ অসংখ্য মানুষের জীবনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ উন্নয়ন ঘটাচ্ছে প্রতিনিয়ত। চট্টগ্রামের দেবপাহাড়, জামালখানসহ বন্দর নগরীতে সবুজায়ন সৃষ্টির মাধ্যমে 'নান্দনিক চট্টগ্রাম মেয়র এওয়ার্ড ২০২২'-এ সেরা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছে সিপিডিএল।
প্রতিষ্ঠানটির প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার ইফতেখার হোসেন বলেন, 'সিপিডিএল তার কর্মোদ্যোগের মাধ্যমে দেশের রিয়েল এস্টেট খাতে প্রতিনিয়ত যুগোপযোগী পরিবর্তন ঘটানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে। আমরা শুধু নির্দিষ্ট সময়ে প্রকল্প বুঝিয়ে দেওয়ার মধ্যে নিজেদের সীমাবদ্ধ রাখিনি, গ্রাহকদের কাছে হস্তান্তরপরবর্তী সব ধরনের সেবাও প্রদান করে থাকি। এই সেবা দ্রুততর এবং সহজভাবে প্রদানের জন্য আমরাই বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিষ্ঠান, যারা মোবাইল অ্যাপভিত্তিক আফটার-হ্যান্ডওভার সেবাপদ্ধতি চালু করেছি।'