৩৫ কোম্পানি ছাড়া বাকিদের জন্য ফ্লোরপ্রাইস প্রত্যাহার
৩৫ কোম্পানি ছাড়া আগামী রোববার (২১ জানুয়ারি) থেকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত অন্য সব কোম্পানির শেয়ার লেনদেনে ফ্লোরপ্রাইস তুলে নেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা– বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ফ্লোরপ্রাইস তুলে নেওয়ার এই নির্দেশনা জারি করেছে।
এর আগে ২০২২ সালের ২৮ জুলাই শেয়ার লেনদেনে সর্বনিম্ন এই মূল্যসীমা (ফ্লোরপ্রাইস) আরোপ করা হয়। ফ্লোর প্রাইস হচ্ছে- শেয়ার বিক্রয়মূল্যের সর্বনিম্ন সীমা, যার চেয়ে কম দরে শেয়ার বিক্রি করা যায় না।
তবে যেসব কোম্পানির ওপর ফ্লোরপ্রাইস থাকবে, সেগুলো হলো: আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, বারাকা পাওয়ার, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, বেক্সিমকো লিমিটেড, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি, বিএসআরএম লিমিটেড, বিএসআরএম স্টিল, কনফিডেন্স সিমেন্ট, ডিবিএইচ ফাইন্যান্স, ডোরিন পাওয়ার, এনভয় টেক্সটাইল, গ্রামীণফোন, এইচআর টেক্সটাইল, আইডিএলসি ফাইন্যান্স, ইনডেক্স অ্যাগ্রো, ইসলামী ব্যাংক, কেডিএস এক্সেসরিজ, খুলনা পাওয়ার, কট্টালি টেক্সটাইল, মালেক স্পিনিং, মেঘনা পেট্রলিয়াম, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল পলিমার, ওরিয়ন ফার্মা, পদ্মা অয়েল, রেনাটা, রবি আজিয়েটা, সায়হাম কটন, শাশা ডেনিমস, সোনালী পেপার, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স, শাইনপুকুর সিরামিকস, শাহজীবাজার পাওয়ার, সামিট পাওয়ার ও ইউনাইটেড পাওয়ার।
নির্দেশনার আওতায়, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ফ্লোর প্রাইসের আওতামুক্ত ৩৭৯ শেয়ার, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, কর্পোরেট বন্ড ও ডিবেঞ্চার রোববার থেকে সার্কিন ব্রেকার পদ্ধতির অধীনে লেনদেন হবে। এই পদ্ধতিতে এগুলোর দাম দৈনিক সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে বা কমতে পারবে।