জনস্বাস্থ্যে বিশেষ অবদানের জন্য সম্মাননা পেলেন ১২ চিকিৎসক
চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য ছয় জন বিশিষ্ট চিকিৎসককে মরণোত্তর সম্মাননা দেওয়া হয়েছে। বিশেষ সম্মাননা পেয়েছেন আরও ছয় জন চিকিৎসক।
প্রথম জাতীয় অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ সম্মেলনের সমাপনী পর্বে সম্মাননা স্মারক ও বিশেষ সম্মাননা প্রদান করেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। ঢাকার প্যান-প্যাসেফিক সোনারগাও হোটেলে ২৬ জানুয়ারি শুরু হওয়া এ সম্মেলনের শেষদিন ছিল শুক্রবার (২৮ জানুয়ারি)। বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামসহ ৩০টি দেশি-বিদেশি সংগঠন এ সম্মেলনের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনিস্টিটিউট- এর প্রতিষ্ঠাতা এবং সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) এম এ মালেক, ডেল্টা হসপিটাল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ মোকাররম আলী, ন্যাশনাল ইনিস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্স অ্যান্ড হসপিটাল- এর পরিচালক অধ্যাপক ডা.কাজী দ্বীন মোহাম্মদ, অধ্যাপক সাদিকা তাহরিন খানম, কিডনি ফাউন্ডেশন হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনিস্টিটিউট- এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. হারুন অর রশিদ, শমরীতা হাসাপাতালালের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ডা. এমএন আলমকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়।
এছাড়া, বারডেমের প্রতিষ্ঠাতা জাতীয় অধ্যাপক মোহাম্মদ ইব্রাহীম, দ্য ইনিস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট মেডিসিন রিসার্চ (আইপিজিএমআর) এবং ইউনিভাসিটি অব সাইন্স অ্যান্ড টেকনোলজি চিটাগাং- এর প্রতিষ্ঠাতা জাতীয় অধ্যাপক নুরুল ইসলাম, দেশের প্রথম মুসলিম নারী চিকিৎসক অধ্যাপক জোহরা বেগম কাজী, মেডিসিনের অধ্যাপক এসজিএম চৌধুরী, অধ্যাপক নিজামুদৌলা চৌধুরী, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রথম মহাপরিচালক ডা. মনোয়ারা বিনতে রহমানকে মরণোত্তর সম্মাননা দেওয়া হয়।