কিউএস ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিং ২০২৪ অনুযায়ী স্থাপত্যবিদ্যায় সেরা ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়
যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা সংস্থা কোয়াকোয়ারেলি সাইমন্ডস এর ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিংয়ে (কিউএস ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিং) ২০২৪ সালে স্থাপত্যবিদ্যা নিয়ে অধ্যয়ন করার জন্য সেরা ১৫০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
কিউএস ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিং স্থাপত্য এবং বিল্ট এনভায়রনমেন্ট নিয়ে অধ্যয়নের জন্য সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল্যায়নে বেশ কিছু নতুন মাপকাঠি ব্যবহার করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রমের স্থায়িত্ব, ডিগ্রি অর্জনের পর কাজের সুযোগ এবং আন্তর্জাতিক গবেষণা নেটওয়ার্ক কতটা শক্তিশালী, এসবের ওপর ভিত্তি করে তালিকা তৈরি করা হয়েছে।
তালিকায় শীর্ষ তিনে থাকা বার্টলেট স্কুল অব আর্কিটেকচার, ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি) এবং ডেলফ্ট ইউটি গত বছরের অবস্থান ধরে রেখেছে।
সুইজারল্যান্ডের জুরিখে অবস্থিত ইটিএইচ, যেটি সুইস ফেডারেল ইন্সটিউট অব টেকনোলজি নামেও পরিচিত সেটি তালিকার চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে।
স্থাপত্যবিদ্যার জন্য কিউএস ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিং এর সেরা ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা
১. বার্টলেট স্কুল অব আর্কিটেকচার, যুক্তরাজ্য
২. ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি), মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
৩. ডেলফ্ট ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি, নেদারল্যান্ডস
৪. ইটিএইচ জুরিখ বা সুইস ফেডারেল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, সুইজারল্যান্ড
৫. ম্যানচেস্টার স্কুল অব আর্কিটেকচার, যুক্তরাজ্য
৫. ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর (এনইউএস), সিঙ্গাপুর
৬. হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
৭. পলিটেকনিকো দি মিলানো, ইতালি
৮. সিংহুয়া ইউনিভার্সিটি, চীন (মূল ভূখণ্ড)
৯. ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি, বার্কলে (ইউসিবি), মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
১০. ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাজ্য
১১. ইপিএফএল, সুইজারল্যান্ড
১২. হংকং ইউনিভার্সিটি, হংকং
১৩. টংজি ইউনিভার্সিটি, চীন (মূল ভূখণ্ড)
১৪. হংকং পলিটেকনিক ইউনিভার্সিটি, হংকং
১৫. টোকিও ইউনিভার্সিটি, জাপান
১৬. কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
১৭. ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
১৮. আরএমআইটি ইউনিভার্সিটি, অস্ট্রেলিয়া
১৯. কর্নেল ইউনিভার্সিটি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
২০. পলিটেকনিক ইউনিভার্সিটি অব মাদ্রিদ, স্পেন
২১. পলিটেকনিকো দি তুরিন, ইতালি
২১. টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি অব বার্লিন, জার্মানি
২৩. জর্জিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
২৪. টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি অব মিউনিখ, জার্মানি
২৪. মেলবোর্ন ইউনিভার্সিটি, অস্ট্রেলিয়া
২৬. ইউনিভার্সিটি পলিটিনিকা ডি কাতালুনিয়া (ইউপিসি), স্পেন
২৭. সিডনি ইউনিভার্সিটি, অস্ট্রেলিয়া
২৮. নানইয়াং টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটি, সিঙ্গাপুর
২৯. অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাজ্য
৩০. কেটিএইচ রয়্যাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, সুইডেন
৩০. পন্টিফিক্যাল ক্যাথলিক ইউনিভার্সিটি (ইউসি), চিলি
৩২. ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান-অ্যান আর্বার, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
৩৩. স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
৩৪. তিয়ানজিন ইউনিভার্সিটি, চীন (মূল ভূখণ্ড)
৩৫. নিউ সাউথ ওয়েলস ইউনিভার্সিটি, অস্ট্রেলিয়া
৩৬. সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, দক্ষিণ কোরিয়া
৩৭. কেইউ ল্যুভেন, বেলজিয়াম
৩৮. ইউনিভার্সিটি অব শেফিল্ড, যুক্তরাজ্য
৩৯. আল্টো ইউনিভার্সিটি, ফিনল্যান্ড
৩৯. টোকিও ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (টোকিও টেক), জাপান
৩৯. সাও পাওলো ইউনিভার্সিটি, ব্রাজিল
৩৯. টরন্টো ইউনিভার্সিটি, কানাডা
৪৩. ব্রিটিশ কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি, কানাডা
৪৪. আইন্দহোভেন ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি, নেদারল্যান্ডস
৪৪. প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
৪৪. সাংহাই জিয়াও টং ইউনিভার্সিটি, চীন (মূল ভূখণ্ড)
৪৪. পেনসিলভানিয়া ইউনিভার্সিটি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
৪৮. পিকিং ইউনিভার্সিটি, চীন (মূল ভূখণ্ড)
৪৯. ইয়েল ইউনিভার্সিটি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
৫০. টেক্সাস ইউনিভার্সিটি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
তালিকার ৫, ২১, ২৪ ও ৩০তম অবস্থানে দুটি করে বিশ্ববিদ্যালয় জায়গা করে নিয়েছে।
তালিকার ৩৯ ও ৪৪তম অবস্থানে চারটি করে বিশ্ববিদ্যালয় জায়গা করে নিয়েছে।
অনুবাদ: তাসবিবুল গনি নিলয়