সেমি-ফাইনালের আশা শেষ, জয়ের পথও এখন কঠিন
দারুণ বোলিংয়ে আফগানিস্তানকে ১১৫ রানেই বাধে বাংলাদেশ। সেমি-ফাইনালে খেলতে ১২.১ ওভারে এই রান তুলতে হতো বাংলাদেশকে। কিন্তু ১১.৪ ওভার শেষে বাংলাদেশ তুলেছে ৮১ রান। বাকি তিন বলে জেতা সম্ভব নয়। উল্টো জেতার পথই হয়ে উঠেছে কঠিন, রশিদ খানের জাদুতে ৭ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে বাংলাদেশ।
বারবার বৃষ্টির হানায় হিসাব করা হচ্ছে কে এগিয়ে। ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতিতে বাংলাদেশ ২ রানে পিছিয়ে আছে। বৃষ্টিতে আর খেলা না হলে জিতে যাবে আফগানিস্তান, পাবে সেমি-ফাইনালের টিকেটও। লিটন কুমার দাস ৩৭ রানে অপরাজিত আছেন, তানজিম হাসান সাকিব এখনও রানের খাতা খোলেননি।
তিন ওভারেই তিন উইকেট নেই বাংলাদেশের, এরপর বৃষ্টির হানা
সেমি-ফাইনালে উঠতে হলে ১১৬ রান তুলতে হবে ১২.১ ওভারে। দাপুটে শুরু না করে উপায় নেই বাংলাদেশের। লিটন কুমার দাসের ব্যাটে সেই শুরুও পায় বাংলাদেশ। কিন্তু এরপরই শুরু হয়েছে উইকেট বৃষ্টি। তিন ওভারের মধ্যেই ফিরে গেছেন তিনজন ব্যাটসম্যান।
দ্বিতীয় ওভারে আউট হন তানজিদ হাসান তামিম, তাকে ফেরান ফজল-হক ফারুকী। পরের ওভারে পরপর দুই বলে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ও সাকিব আল হাসানকে ফিরিয়ে দিয়েছেন আফগানিস্তানের আরেক পেসার নাভিন-উল-হক।
৩.৩ ওভার বৃষ্টি শুরু হয়েছে। ৩ উইকেটে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩১ রান। লিটন ১৩ ও সৌম্য সরকার ৬ রানে ব্যাটিং করছেন। উইকেট কভার দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে। বেশ জোরে জোরেই ঝরছে বৃষ্টি। এর আগে বৃষ্টির কারণে দেরিতে ব্যাটিংয়ে নামতে হয় বাংলাদেশকে।